Jabir Ibn Sarwar
আমার প্রিয় সন্তান জাবির ইবনে সারোয়ার গত ৪র্থা ডিসেম্বর ২০২৩ ইং রোজ সোমবারে জন্মগ্রহণ করে, তার আগমনে মহান রব্বুল আলামিন আল্লাহ পাকের দরবারে জানাই লাখো কোটি শুকরিয়া! Jabir Ibn Sarwar D.O.B- December 4, 2023.
Mumin Musolman, মুমিন মুসলমান, Jinn & paranormal researcher, Jinn documentary,
আমার প্রিয় সন্তান জাবির ইবনে সারোয়ার গত ৪র্থা ডিসেম্বর ২০২৩ ইং রোজ সোমবারে জন্মগ্রহণ করে, তার আগমনে মহান রব্বুল আলামিন আল্লাহ পাকের দরবারে জানাই লাখো কোটি শুকরিয়া! Jabir Ibn Sarwar D.O.B- December 4, 2023.
হেটেছি কতো আমি বাল্যকাল হতে, চলেছি বহু পথ বহুজনের সাথে। কখনো একা কিবা কখনোবা দলে, কখনো নিশিরাতে কখনো সকালে। কখনো হেটেছি আমি শিশিরস্নাত ঘাঁসে, কখনো হেটেছি বেশ প্রতিকূল বাতাসে। কখনো পরেছি,পরে উঠেছি আবার, কখনো ছিলোনা মন পিছু হটবার। গ্রামগঞ্জ থেকে হেটে বনবাদাড়ে, হেটেছি একা কতো স্রোতস্বিনী তীরে। হেটেছি কতো বেলা হাটু নদীজলে, দুটো পোয়া মাছের আশায় নদী-খাল-বিলে। চোঁখ রেখে সাদা মেঘে শরতের কালে, হেটেছি নিচে নিচে উড়ু গাংচিলে। হেটেছি কখনো ধরে জননীর হাত, অনেক হাটার পরেও আর পাইনা সে স্বাদ। প্রিয়সী’র সাথে হেটে, অনামিকার ছোঁয়ায়, আঙুল শোভা পেতো আংটিতে আমায়। হেটেছি কখনো ধরে আধবুলির হাত, কচি মুখে বলতো সে কোথা যাই বাপ! কখনো হেটেছি ধরে দৃষ্টিহীন লোকে, রাস্তাতে জ্যাম ছিলো ভীড় বাস ট্রাকে। হেটেছি কখনো ভুলে চেনা পথ তবু, পাইলেও পাই যদি প্রিয় মুখ কভূ। হেটেছি হেটেছি ফের ভুলে রাগ লাজ, তারাতারি মাঠে চল বাদ দে সব কাজ! হেটেছি আবার কতো ভুলে সব গান, সোজাসুজি সেই পথে যেই পথে আযান। এতো হাটি পথ তবু ভুল হয়ে যায়, সঠিক পথে গিয়েও কতো ফিরি পুনরায়। যেই পথে গেছে সবে না চিনেও দিক, যদিওবা না ফেরার তবে পথ ছিলো ঠিক। যেতে চাই সেই পথে নিতে চাই সাথে, যা যাবে সাথে মোর বাকি সব বাদে। যদিওবা কারো কাছে ভয়ানক সে পথ, আমি চাই সেই পথে সাথে থাকুক রব। শুনো সবে সেই পথ কি নাম তার, সাড়ে তিন হাত ভূমি আধারে আধার। সব কিছু হবে বিনাশ নাম-যশ-জোর, আসল আসর সেটা অন্ধকার কবর। নিতে পারো সেজে সে ঘর ফুলে ফুলে বাসর, আবার কুকর্মের ফলে আযাবের ঘর। === সমাপ্ত=== সারোয়ার হোসেন। Md. Sarwar Hossen রচনাকালঃ ১৩ ই জুলাই ২০১৮ ইং Sahidesarwar@gmail.com
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهُ. সম্মানিত মুমিন মুসলমান দ্বীনী ভাই ও বোনেরা সেই সাথে সম্মানের সহিত অন্যান্য ধর্মাবলম্বী দাদা-দিদিরা আশা করি সকলে ভালো আছেন, যারা ভালো নেই দোয়া করি মহান রব তাদের সবাইকে শেফায় কামেলা দান করুন—-আমিন! বিশেষ ঘোষণা! একটি জরুরি ব্যক্তিগত প্রয়োজনে আজ “আগষ্ট-১১,২০২৩” -ইং সন্ধ্যা হতে ৭-১০ দিনের জন্য পঞ্চগড় জেলার বাইরে যাবো ইংশাআল্লাহ! নিরাপদ সফরের জন্য সকলের নিকট দোয়াপ্রার্থী! এমতাবস্থায় অনির্দিষ্টকালের জন্য জেলার বাইরে থাকার কারনে গ্রামের বাসায় সাক্ষাতপ্রার্থী ব্যাক্তি মহোদয়গন সাময়িক অসুবিধায় পড়তে পারেন! সুতরাং এই সময়ের মধ্যে পঞ্চগড়ে এসে আমাকে কেউই পাবেন না এবং আসলে আমার সাথে আমাদের গ্রামে সাক্ষাৎ হবে না, অতএব অনুগ্রহপূর্বক সরাসরি গ্রামে না এসে পরবর্তী ঘোষণার অপেক্ষায় থাকুন! বিশেষ সমস্যা থাকলে অন্য দ্বীনি ভাইদের স্মরণাপন্ন হতে পারেন!
মুমিন মুসলমান নিয়ে এলো নতুন একটি ফিচার, এখন মুমিন মুসলমান Qr কোড ব্যবহার করে সহজে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে! Scanne Mumin Musolman Qr code.
Views: 15,05,902 / Like: 29 k Comments: 2.2 K Publish date: Dec 13, 2022. ভিডিওটি ৭ মাসে প্রায় ১৫ লক্ষ ৬ হাজার মানুষ দেখেছেন। Video link- https://youtu.be/IPb35G-oQWg Title: মাদ্রাসার বাচ্চার গায়ে এ কেমন রাগী জ্বিন একবার দেখুন! Channel: মুমিন মুসলমান https://www.youtube.com/muminmusolman1
কার কার ছোটবেলায় বাবার সাথে এরকম অভিজ্ঞতা মনে আছে ? শ্লেষ্মা পরিষ্কার করে দেওয়া বাবা কি এখনো দুনিয়াতে আছেন, নাকি হৃদয়ের গভীরে সাদা বেলি ফুল ও হাসণেহেনা সুবাসিত উদ্যানে শীতল ছায়ায় চুপটি করে ঘুমিয়ে 💤 আছেন? 🖋️মোঃ সারোয়ার হোসেন। Who remembers such an experience with his father in his childhood? Is the father who cleansed the phlegm/mucus still in the world, or deep in the heart is he quietly sleeping 💤 in the cool shade of the fragrant garden with white belly flowers and smiles? …… 🖊️Md. Sarwar Hossen. https://www.wikialpha.org/wiki/Md._Sarwar_Hossen https://www.facebook.com/muminmusolman01 মুমিন মুসলমান
অনাকাঙ্খীত পৃথিবী মোঃ সারোয়ার হোসেন। ••••••••••••••••••••••••••• আমি সুদীর্ঘ ১০ মাস অপেক্ষায় ছিলাম, একটি শান্ত ভোরের আলো দেখবো বলে। আমি অন্ধকার মাতৃগর্ভে হেসেছিলাম, কারো হাসি মুখের কারন হবো বলে। আমি কান পেতে শুনেছিলাম, কারো উহু আহা মমতামাখা যন্ত্রনা, খোকা আর নড়িওনা অমন করে আমার যে খুব কষ্ট হচ্ছে সঁইতে আর পারছিনা। আমি গুটিসুটি হয়ে দুনয়ন বুজে দেখেছিলাম, আমার জননীর আমার প্রতি নিরীক্ষণ, প্রতি নিঃশ্বাসে সাবধানতা আর আমার সাথে গোপন আলাপন। কিরে খোকা তুই কেমন আছিস, লেগেছে কি তোর ক্ষুধা? ভাবি এখনো সেই দিনের কথা যাহা অমৃত যেন সুধা। আমি অনেক প্রতিক্ষার পর একদা দেখলাম সুন্দর এক ধরনী, আমার পাশে বড় জটলা অতি নিকটে আমার জননী। মায়ের কোলেই কাটতেছিলো আমার দিনগুলো বেশ, কে জানতো হয়তো কয়েকদিন বাদেই হবে সব সুখ শেষ? আমি দেখতে চেয়েছিলাম সোনা রোদ মাখা একটি শিশিরভেজা সকাল, আমি দেখতে চেয়েছিলাম ফড়িং উড়াউড়ি একটি পরন্ত বিকাল। আমি অপেক্ষায় ছিলাম জোনাকির লুকোচুরি দেখতে সন্ধ্যেবেলায়, আমি ঘুমিয়ে যাইনি শুনবো বলে ঝিঃঝি পোকার ডাক, পেঁচা ডাকা রাত্রিবেলায়। হঠাৎ একদিন সুখের বাসায় লাগলো প্রবল ঝড়, মায়ের আচল উড়ে গেলো দুরে সরে ভয়ে বুক দুরুদুরু করে ধড়ফড়। চারিদিকে বোমা-বারুদের গন্ধ আর মেশিনগানের ঠাশঠাশ গর্জন, দ্বিগ্বেদিক মানুষের ছুটাছুটি অন্ধকারে অবুঝ মনে আমি শুনি ভয়াল ক্রন্দন। গলির ধারে ওমা বলে কে যেন পরলো ধপাস, আল্লাহ গো বলে গলা ফাটানো চিৎকারে উঠলো ওপাশ। কতো ঘরে দাউদাউ করে উঠলো লেলিহান সর্বনাশা অনল , কতো বৃদ্ধ-জোয়ান,শিশু-কিশোর করলো হায়েনারা কতল। চলবে….. রচনাকালঃ ১৯ এপ্রিল ২০১৯ ইং।
#welcome_Erdogan. #PrayforErdogan Pray for Recep Tayyip Erdoğan President of Türkiye.
বাচ্চারা ছোটবেলায় একসাথে বড় হলেও যৌবণে একটা সময় তারা জীবন ও জীবিকার স্বার্থে আলাদা হয়ে যায়। সময়ের প্রয়োজনে তাদের জীবনের গতিপথ বিপরীতমূখী হয়ে যায়। নিজেদের প্রয়োজনে কাছে আসে এবং প্রয়োজন শেষে প্রিয়জনরা হারিয়ে যায়। এর পিছনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব থাকে পারিপ্বার্শিক অবস্থার। শত বাঁধা ও প্রতিবন্ধকতার মাঝে যারা স্বার্থকে পরাজিত করে সম্পর্ক অটুট রাখে তারাই হয় প্রকৃত মানুষ। যারা পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন সেটা সামাল দিয়ে মানবতার কাছে নিজেকে সঁপে দেয় তারাই হয় সফল বাহ্যিকভাবে আমরা অর্থ-বৈভবকে সফলতার সরঞ্জাম মনে করলেও মানষিক প্রশান্তি আসে বুকের ভেতর থেকে। যেই বুকে আমরা ধারন করি সততা ও সৃষ্টিকুলের প্রতি শ্রদ্ধা, যেই বুকে আমরা ধারন করি পরের জন্য ব্যাকুলতা। মূল্যহীন সেই সফলতা যদি প্রাণীকূলের আমাদের দ্বারা হয় ক্ষতি, যতোই নত করি শীর স্রষ্টার প্রতি। আসুন কাছের মানুষগুলোকে হৃদয় দিয়ে মূল্যায়ন করি অর্থ সম্পদ দিয়ে নয়। তবেই ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণালী অক্ষরে লিখা থাকবে আমাদের নাম, শতাব্দীর পর শতাব্দী শ্রদ্ধাবনতভাবে আমাদের স্মরণ করবে পরবর্তী প্রজন্ম। —- মোঃ সারোয়ার হোসেন। ২৬ শে মে ২০২৩ ইং।